আনিকা নামে ২য় শ্রেনীর এক মেধাবী ছাত্রীকে বেত্রাঘাত করায় অসুস্থ হয়ে পড়েছে পেনবলে অভিযোগ করেছেন তার পরিবার। তাছাড়া ৩টি পরিক্ষা অসুস্থ অবস্থায় অংশগ্রহন করলেও দিতে পারেনি ৪র্থ দিনের পরিক্ষা। স্কুল কমিটির কাছে বিচার না পেয়ে শুক্রবার সকালে সাংবাদিকদের পুরো বিষয়টি জানান তার পরিবার। ঘটনাটি ঘটেছে ৬আগস্ট ইংরেজী পরিক্ষা শুরু হওয়ার আগে মাদারীপুর পৌরসভার ১১১নং চরমুগরীয়া ২নং সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়। আনিকা মল্লিক (৮) একই পৌরসভার পশ্চিম খাগদী(পিটিআই) এলাকার দিদার মল্লিকের মেয়ে। তবে এব্যাপারে সকল অভিযোগ অস্বীকার করেন প্রধান শিক্ষিকা ফারহানা সাম্মী।
পরিবার সুত্র, আনিকা ও তার চাচাতো ভাই অমিত দুই জনই ২য় শ্রেনীতে পড়াশুনা করে। তারা দুইজনই মেধাবী ছাত্র-ছাত্রী। আনিকা শ্রেনী কক্ষে পরিক্ষার দেয়ার প্রস্ততি নেয়ার সময় তার চাচাতো ভাই অমিত আনিকাকে ডাক দেয়ায় হঠাৎ করে প্রধান শিক্ষিকা এসে আনিকাকে বেত্রাঘাত করে, এতে অনেক বেথা ও ভয় পায় আনিকা। ঐদিন পরিক্ষা দিয়ে আসার পর থেকেই শরিরে জ্বর চলে আসে। তবে সে কাউকে কিছু না জানালেও অনেক অসুস্থ হওয়ায় জিজ্ঞাসা করার পর সে জানায় তাকে ম্যাডাম অনেক মেরেছে। পরদিন আনিকার পরিবার বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির কাছে অভিযোগ করলে তারা এর সঠিক বিচার করার আশ্বাস দেন। আর এই নিয়ে এলাকাসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তোলপাড় শুরু হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন ছাত্র-ছাত্রী জানান, এই ম্যাডাম ক্লাসে আসলে সবাই ভয়ে থাকে। সে সবসময় আমাদের গালি দিয়ে কথা বলে। এই ম্যাডাম আসার আগের ম্যাডাম আমাদের সাথে কত সুন্দর করে কথা বলছে।
আনিকার দাদী নিলুফা জানান, আনিকা অসুস্থ হওয়ার পর স্কুল কমিটির কাছে বিচার দিলাম, তাদের মাধ্যমে আমি বিচার পাই নাই।
আনিকার মা জুলিয়া আক্তার জানান, আমার মেয়েকে যেভাবে আঘাত করেছে এরকম কাজ আর যেনো কোন শিক্ষিকা করতে না পারে সরকারের সেই ব্যবস্থা নেয়া উচিত।
এব্যাপারে প্রধান শিক্ষিকা ফারহানা সাম্মি জানান, আমি চক্রান্তের স্বীকার, আমি কাউকে মারধর করি নাই, আমি এই বিদ্যালয় আসার পর থেকে বিদ্যালয়ের সকল অনিয়ম- অব্যবস্থপনাকে সঠিকভাবে পরিচালনা করায় আমাকে ম্যানেজিং কমিটির কয়েকজন মিলে এই অভিযোগ করছে। তিনি আরও বলেন যদি ঐমেয়েটি অসুস্থ হয়ে থাকে তাহলে কিভাবে পরপর তিনটি পরিক্ষায় অংশগ্রহন করলো। আমাকে নিয়ে ফেইসবুকে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে একটি লেখা প্রকাশ করায়, আমি এর প্রতিবাদ করে একটি লেখা দিয়েছি।
জেলা প্রশাসক মো. ওয়াহিদূল ইসলাম বলেন, আমি এই ঘটনা জানতাম না। আমি অবশ্যই খোজ নিয়ে দেখবো।
পরিবার সুত্র, আনিকা ও তার চাচাতো ভাই অমিত দুই জনই ২য় শ্রেনীতে পড়াশুনা করে। তারা দুইজনই মেধাবী ছাত্র-ছাত্রী। আনিকা শ্রেনী কক্ষে পরিক্ষার দেয়ার প্রস্ততি নেয়ার সময় তার চাচাতো ভাই অমিত আনিকাকে ডাক দেয়ায় হঠাৎ করে প্রধান শিক্ষিকা এসে আনিকাকে বেত্রাঘাত করে, এতে অনেক বেথা ও ভয় পায় আনিকা। ঐদিন পরিক্ষা দিয়ে আসার পর থেকেই শরিরে জ্বর চলে আসে। তবে সে কাউকে কিছু না জানালেও অনেক অসুস্থ হওয়ায় জিজ্ঞাসা করার পর সে জানায় তাকে ম্যাডাম অনেক মেরেছে। পরদিন আনিকার পরিবার বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির কাছে অভিযোগ করলে তারা এর সঠিক বিচার করার আশ্বাস দেন। আর এই নিয়ে এলাকাসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তোলপাড় শুরু হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন ছাত্র-ছাত্রী জানান, এই ম্যাডাম ক্লাসে আসলে সবাই ভয়ে থাকে। সে সবসময় আমাদের গালি দিয়ে কথা বলে। এই ম্যাডাম আসার আগের ম্যাডাম আমাদের সাথে কত সুন্দর করে কথা বলছে।
আনিকার দাদী নিলুফা জানান, আনিকা অসুস্থ হওয়ার পর স্কুল কমিটির কাছে বিচার দিলাম, তাদের মাধ্যমে আমি বিচার পাই নাই।
আনিকার মা জুলিয়া আক্তার জানান, আমার মেয়েকে যেভাবে আঘাত করেছে এরকম কাজ আর যেনো কোন শিক্ষিকা করতে না পারে সরকারের সেই ব্যবস্থা নেয়া উচিত।
এব্যাপারে প্রধান শিক্ষিকা ফারহানা সাম্মি জানান, আমি চক্রান্তের স্বীকার, আমি কাউকে মারধর করি নাই, আমি এই বিদ্যালয় আসার পর থেকে বিদ্যালয়ের সকল অনিয়ম- অব্যবস্থপনাকে সঠিকভাবে পরিচালনা করায় আমাকে ম্যানেজিং কমিটির কয়েকজন মিলে এই অভিযোগ করছে। তিনি আরও বলেন যদি ঐমেয়েটি অসুস্থ হয়ে থাকে তাহলে কিভাবে পরপর তিনটি পরিক্ষায় অংশগ্রহন করলো। আমাকে নিয়ে ফেইসবুকে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে একটি লেখা প্রকাশ করায়, আমি এর প্রতিবাদ করে একটি লেখা দিয়েছি।
জেলা প্রশাসক মো. ওয়াহিদূল ইসলাম বলেন, আমি এই ঘটনা জানতাম না। আমি অবশ্যই খোজ নিয়ে দেখবো।
মাদারীপুরে ২য় শ্রেণীর স্কুল ছাত্রীকে বেত্রাঘাত করায় অসুস্থ হয়ে পড়েছে- Pencil71
Reviewed by pencil71
on
August 10, 2018
Rating:
Reviewed by pencil71
on
August 10, 2018
Rating:

No comments: